ইংরেজদের বুলিতে মোবাইল, ফোন বা সেট না বললেও চলে; মার্কিনি বুকনিতে এই একই বস্তু সেলুলার ফোন, সেলুলার বা শুধু সেল। আধুনিক যুগের হাতের মুঠোয় চলতে চলতে কথা বলার যন্ত্র। ২০০৩ এর ফেব্রুয়ারিতে ঢাকা বইমেলায় প্রকাশিত হয় নির্মলেন্দু গুণের ‘মুঠোফোনের কাব্য’; প্রথম খণ্ড। চলতে চলতে মোবাইল ফোনে লিখে রাখা কবিতার সঙ্কলন। দেশে ছাপানো অলক সোম চৌধুরীর ‘বিজ্ঞাপনের মেয়ে’ গল্পে চলভাষ শব্দটির দেখা। এই মুঠোফোন শব্দটির ব্যঞ্জনায় হাতে ধরার ব্যাপারটি আছে, কিন্তু চলভাষে আছে চলার গতিময়তা। বাংলায় টেলিফোনের বাংলা দূরালাপনী বা দূরভাষ তেমন একটি চলে নি; তারা এখনও পরিভাষা। মুঠোফোন বা চলভাষের ব্যবহার শুরু হয়েছে। মুঠোফোন চলতি, আর চলভাষ গম্ভীর, খানিকটা পরিভাষার গন্ধ। গুগলে মুঠোফোন পাওয়া যায় ১,৩০,০০০ বার আর চলভাষ মোটে ৪ বার।
No comments:
Post a Comment